Donate and keep the blog alive


Currency
Amount:

Get On odesk

The On Demand Global Workforce - oDesk

Real Earning

Earn money from online now!!!

Tuesday, June 22, 2010

পাটের জন্মরহস্য উদ্ভাবন করেছে বাংলাদেশ


পাটের জন্মরহস্য উদ্ভাবন করতে সক্ষম হয়েছে বাংলাদেশ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ বুধবার অধিবেশনের শুরুতেই এ সুখবরটি জাতীয় সংসদে জানান।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘শোক-দুঃখের পাশাপাশি আমাদের আনন্দেরও অনেক খবর থাকে। আজ সংসদে আমি সে ধরনেরই একটি আনন্দের খবর দেব। আমি মনে করি, সংসদই হলো সবচেয়ে উপযুক্ত জায়গা এ ধরনের সংবাদ দেওয়ার জন্য। কারণ, সংসদে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরাই দেশ পরিচালনা করছেন।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘পাটের জন্মরহস্য উদ্ভাবন একটি বিশাল সাফল্য। বাংলাদেশের বঙ্গসন্তানেরাই এ অসাধারণ সাফল্য অর্জন করতে পেরেছে। ড. মাকসুদুল আলমের নেতৃত্বে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক এ আসামন্য গৌরবময় কাজটি করেছে। এটির আর্ন্তজাতিক মেধাস্বত্ব অধিকার বাংলাদেশ সংরক্ষণ করবে।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, এ কাজের জন্য বাংলাদেশের নাম বিশ্বের গুটিকয়েক দেশের সঙ্গে যুক্ত হবে। এ কাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত সবাইকে তিনি অভিনন্দন জানান। কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী এবং পাট ও বস্ত্রমন্ত্রী আবদুল লতিফ সিদ্দিকীকে অভিনন্দন জানান প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘এ অর্জনের মাধ্যমে বাংলাদেশ পাটের হারিয়ে যাওয়া গৌরব পুনরুদ্ধার করতে সক্ষম হবে। সোনালী আঁশ আবার তার হারানো দিন ফিরে পাবে।’ শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমাদের সংবিধানের ১৪ অনুচ্ছেদে গ্রামীণ উন্নয়ন এবং ১৬ অনুচ্ছেদে কৃষি বিপ্লবের কথা বলা আছে। তার সঙ্গে সংগতি রেখে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহারেও তা অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। পাট আমাদের দেশে বরাবরই অর্থকরী ফসল ছিল। কিন্তু দুর্ভাগ্য, আমাদের কীভাবে পাটকে ভবিষ্যতের জন্য কাজে লাগানো যায়, সে বিষয়ে কোনো গবেষণা হয়নি। কারণ অতীতের সরকারগুলো এ নিয়ে কোনো কাজ করেনি, যেন পাটের সঙ্গে তাদের শত্রুতা রয়েছে।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, যুগান্তকারী এই আবিষ্কার রোগবালাই দমন করে বৈরী আবহাওয়ায় পাটকে টিকিয়ে রাখতে সক্ষম হবে। একই সঙ্গে অর্থনীতিতে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে। লাখ লাখ কৃষকের মুখে হাসি ফোটাবে। পাট সত্যিকার অর্থে আবারও সোনালি আঁশে পরিণত হবে।
প্রধানমন্ত্রী জানান, গবেষণার এই অসামান্য কাজটি করেছেন ড. মাকসুদুল আলম। তিনি আমেরিকায় পেঁপে এবং মালয়েশিয়ায় রাবারের জন্মরহস্য আবিষ্কারের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। পাটের জন্মরহস্য আবিষ্কারে মাকসুদুল আলমকে সহযোগিতা করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রাণরসায়ন ও অণুজীব বিজ্ঞান বিভাগ। এর কারিগরি সহযোগিতা দিয়েছে মালয়েশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের দুটি বিশ্ববিদ্যালয়। কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী ও মন্ত্রণালয়কে এ কাজে সমর্থন জোগানোর জন্য তিনি ধন্যবাদ জানান।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘ঘোষণাটি দেওয়ার আগে আমরা বেশ গোপনীয়তা রক্ষা করেছি। এই আবিষ্কারের মেধাস্বত্ব অধিকার আমাদেরই রাখতে হবে। সে বিষয়ে ত্বরিত ব্যবস্থা নিতে হবে, যাতে অন্য কেউ এটা নিয়ে নিতে না পারে।’ প্রধানমন্ত্রী বলেন, পাটের গুরুত্ব কমে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আমাদের পুরো পাটশিল্পই ধ্বংস হয়ে যাচ্ছিল। এই আবিষ্কার আবার আমাদের সোনালি দিনের স্বপ্ন দেখাল। কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী বলেছেন, ‘পাটের জীবনরহস্য (জিনোম সিকোয়েন্স) উন্মোচন পাট খাতে নতুন বিপ্লবের সূচনা করবে।’ আজ বৃহস্পতিবার কৃষি মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মেলনে কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী এ কথা বলেন।
পাটের জীবনরহস্য উন্মোচনকারী গবেষক দলের উপস্থিতিতে এ সংবাদ সম্মেলনে কৃষিমন্ত্রী আরও বলেন, এ গবেষণার সুফল কৃষক পর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য সরকারের সর্বোচ্চ মহল থেকে সর্বাত্মক সহায়তা দেওয়া হবে।
গবেষক দলের প্রধান মাকসুদুল আলম বলেন, বাংলাদেশের উপযোগী পাটের বীজ উদ্ভাবনের জন্য এ গবেষণা নতুন দ্বার উন্মোচন করল। আগামী চার-পাঁচ বছরের মধ্যে এর সুফল কৃষক পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া হবে।
অপর গবেষক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণ রসায়ন ও অনুজীব বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক হাসিনা খান বলেন, ‘এ অর্জন আমাদের তারুণ্যের বিজয়। প্রবাসী বিজ্ঞানীদের সঙ্গে এ দেশের তরুণ প্রজন্মের বিজ্ঞানীরা একত্র হয়ে যুগান্তকারী সফলতা এনেছে।’
ডাটা সফটের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাহবুব জামান তথ্যপ্রযুক্তির সঙ্গে প্রাণ রসায়ন বিজ্ঞানের সঠিক সমন্বয়ের কারণেই এ উদ্ভাবন সম্ভব হয়েছে বলে উল্লেখ করেছেন।
আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক নূহ-উল-আলম লেলিন বলেন, ‘মুসা ইব্রাহীম যেভাবে এভারেস্ট জয় করেছেন একইভাবে আমাদের তরুণ গবেষকেরা পাটের জীবনরহস্য উন্মোচন করেছেন। এ শক্তিকে কাজে লাগিয়ে ভবিষ্যতে আরও বড় ধরনের অর্জন সম্ভব।’
বাংলাদেশি বিজ্ঞানীদের দ্বারা পাটের জীবনরহস্য আবিষ্কার কেবল সম্ভাবনার আরেকটি দ্বারই খুলল না, বাংলাদেশিদের অসাধ্যসাধনের সামর্থ্যেরও প্রমাণ রাখল। জিনবিজ্ঞানী মাকসুদুল আলম ও তাঁর সহযোগীরা বিশ্বে প্রথমবারের মতো পাটের জিন নকশা উন্মোচন করে দেশ ও জনগণকেই সম্মানিত করেছেন। এই আবিষ্কার বড় বৈজ্ঞানিক সাফল্য যেমন, সোনালি আঁশের হারানো সুদিন ফিরিয়ে আনার অগ্রযাত্রায় বিরাট এক পদক্ষেপও। আমরা কৃতী বিজ্ঞানী ও তাঁর দলের সবাইকে এবং সাফল্যের পথ করে দেওয়ায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, কৃষিমন্ত্রীসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে অভিনন্দন জানাই।
বিজ্ঞানী মাকসুদুল আলমের অনন্যতা এখানেও যে, বিশ্বে এ পর্যন্ত আবিষ্কৃত ১৭টি উদ্ভিদের জিন নকশার মধ্যে তিনটিই হয়েছে তাঁর হাতে। পাটের জিন নকশা আবিষ্কার জ্ঞানগত অর্জন হলেও এর অর্থকরী সুফল সুদূরপ্রসারী। এ নকশার সুবাদে পাটের চাষকে বাংলাদেশের মাটি ও জলবায়ুর উপযোগী করে সেরা মান নিশ্চিত করা সম্ভব। সম্ভব উন্নত জাতের পাটের বীজ সৃষ্টি করে পাটের ফলন ও আঁশের গুণাগুণ বাড়িয়ে বিশ্বের পাটের বাজারে সুপ্রতিষ্ঠিত হওয়া। উন্নত জাতের সুতা ও ওষুধ তৈরিতেও এ আবিষ্কার অবদান রাখবে। এত সব সম্ভাবনাকে জোড়া লাগালে একদিকে কৃষি ও কৃষকের বিকাশ, অন্যদিকে জাতীয় অর্থনীতির সমৃদ্ধির উজ্জ্বল চিত্র অনুমান করা সম্ভব। এখন প্রয়োজন মাঠপর্যায়ে প্রায়োগিক সাফল্য অর্জনের সব ব্যবস্থা নিশ্চিত করা। সেই দায়িত্বটি সরকারের।
আবিষ্কারটির মতো এর পেছনের কাহিনিও অনন্য। এই প্রথম বাংলাদেশের মতো কোনো উন্নয়নশীল দেশে বসে দেশি কোনো বিজ্ঞানীর নেতৃত্বে এত বড় সাফল্য অর্জিত হলো। এ কাজে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণরসায়ন ও অণুজীববিজ্ঞান বিভাগের একদল তরুণ বিজ্ঞানী, পাট গবেষণা ইনস্টিটিউট ও ডাটা সফটের মতো একটি বেসরকারি তথ্যপ্রযুক্তি-বিষয়ক প্রতিষ্ঠানের সম্মিলিত উদ্যোগ সরকারি-বেসরকারি সমন্বয়ের দারুণ এক নজির। দিনের পর দিন বিজ্ঞানী যখন গবেষণার তহবিল চেয়ে দ্বারে দ্বারে ঘুরেছেন, তখন এগিয়ে আসেন স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী ও কৃষিমন্ত্রী। এখানে উল্লেখ্য যে, ২০০৯ সালে প্রথম আলোয় মাকসুদুল আলমের গবেষণার সংবাদ প্রকাশিত হলে কৃষিমন্ত্রী নিজেই এগিয়ে আসেন, প্রধানমন্ত্রী দেন ভরসা। আশা করি, এর পরে কৃষি গবেষণায় দেশ-বিদেশে অবস্থানরত বাংলাদেশি বিজ্ঞানীদের পৃষ্ঠপোষকতা করার ক্ষেত্রে যত্নের কোনো অভাব হবে না। সামান্য সহযোগিতা পেলে বাংলাদেশের মানুষ অসাধ্য সাধন করতে পারে, এই বিশ্বাস যেন নীতিনির্ধারকেরা রাখেন।
বিজ্ঞানীদের এ সাফল্যকে বাস্তবে রূপদান করা তথা পাট চাষ ও পাটশিল্পকে উৎকর্ষের শিখরে নেওয়ার দায়িত্বটি সরকারের। কৃষিমন্ত্রী এটি তখনই পারবেন, যখন সরকারের অন্যান্য মন্ত্রণালয় একে অগ্রাধিকার দেবে। এর জন্য প্রয়োজন প্রধানমন্ত্রীর উৎসাহী নেতৃত্বদান।
ঘটনাটি প্রমাণ করে, ‘আমরা পারি’। প্রমাণ করে, সেই পারায় সরকারি-বেসরকারি সহযোগিতা জরুরি। অতীতে এ ধরনের কিছুু অর্জন অবহেলায় কাঙ্ক্ষিত ফল দেয়নি। পাটের বেলায় সংসদে দাঁড়িয়ে প্রধানমন্ত্রী স্বয়ং বলেছেন, ‘সোনালি আঁশ আবার তার হারানো দিন ফিরে পাবে।’ এই উক্তির মাধ্যমে তিনি শুধু সোনালি আঁশের হারানো গৌরবই নয়, বাংলাদেশের সমৃদ্ধির শর্ত তৈরির জন্যও প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হলেন।


SOURCE : Prothom Alo

Sunday, June 6, 2010

We grave an achievement in freelancing world

Dhaka has become one of the top destinations for freelance online work, outshining Indian cities such as Bangalore, as the Bangladeshi capital fast emerging as a major center for data entry work that employs tens of thousands of people.

According to a new report by oDesk Corp, a United States-based leading marketplace for companies and online workers, Dhaka is now ranked third among global cities where online jobs are outsourced from the West.

A combination of cheap labour and good English skill has made Dhaka a "surprised winner" in freelance outsourcing jobs such as graphic design, data entry and check-up, translation and web development.

"Many businesspeople tend to think about Bangalore of India when it comes to 'outsourcing'. Actually, Bangalore ranks fifth on oDesk's list of top cities for online work," the report released this week said.

The top four cities with more freelance work are: Chandigarh and Mohali of India, Dhaka of Bangladesh and Quezon City of the Philippines, it said, adding half of the freelance online workers in Dhaka do data entry work.

Among the countries, India still tops the list in outsourcing job destination, followed by the Philippines and the US, the report said

The oDesk's report said Ukraine and Pakistan generated more online work in February, with jobs ranging from data entry to computer programming to translating, than Canada or China.

More and more people are today working online perhaps because of the economic downturn that has gripped the world since middle of 2008, the report added.

Reaz Uddin Mosharraf, secretary general of Bangladesh Association of Call Centre and Outsourcing, said Dhaka would soon supplant its Indian rivals as the biggest destination for online freelance jobs.

"We have estimated the number to be around 100,000 and most of them are students with hourly income ranging between US$ 10 to $100," he told the FE.

Mosharraf said Bangladeshi freelancers - many of whom are based outside Dhaka - mostly specialised in graphic design, web development and data entry - with some earning up to $1000 a month.

He said the payment is determined on project-to-project basis and the students from Dhaka University and Bangladesh University of Engineering and Technology (BUET) also do some online software works.

According to the association, only a handful of smart techies used to do online freelance jobs five years back and Dhaka was "no where near the Indian cities in global outsourcing job map".

"But in the last three years, online freelancing jobs have underwent a revolution in the country. Number of such jobs have grown exponentially with IT clubs in major universities acting as key catalysts," Mosharraf said.

He said more students could land lucrative freelancing job contracts if broadband providers offer high-speed internet facilities and cheap bandwidth.

"A lot of people I know feel hesitant to take up big and lucrative projects for fear that they will not be able to complete the work in time due to slow bandwidth facilities," he said.

SOURCE : Financial Express

Friday, June 4, 2010

Bangladesh Agricultural Research Institute(BARI)





Introduction:
B
ARI
(Bangladesh Agricultural Research Institute) is the largest multi-crop research institute conducting research on a large number of crops, such as cereals, tubers, pulses, oilseeds, vegetables, fruits, spices, flowers, etc. Besides variety development, this institute also carries out research on non-commodity areas, such as soil and crop management, disease and insect management, irrigation and water management, development of farm machinery, improvement of cropping and farming system management, post-harvest handling and processing, and socio-economics studies related to production, marketing, and consumption.

The institute functions through three major wings, such as Research Wing, Support Service Wing, and Training and Communication Wing. The Research Wing executes and monitors all the research programmes through 7 special crop research centres, 14 research divisions, 6 regional research stations and 28 sub-stations. The Support Service Wing provides all the logistic supports in research management as well as personnel management. This wing is also responsible for infrastructural development, financial management and general procurement of the institute. The Training and Communication Wing performs its responsibilities by conducting and offering training to the scientists, extension workers, and farmers. Dissemination of information through publications and transfer of technologies through commodity distribution, and human resource development also fall under the discretion of this Wing.

The Institute has its central research station at Joydebpur about 35 km north of Dhaka. The research compound of the central Station is spread over 176 hectares of land of which 126 hectares are experiment fields.

The Institute has established 6 regional research stations in 6 agro-ecological regions of Bangladesh to develop new technologies for specific location. The regional stations are located at Ishurdi, Jamalpur, Jessore, Hathazari, Rahmatpur, and Akbarpur. Besides these the Institute has 28 research stations including 3 hill research stations (Khagrachari, Ramgarh and Raikhali) that function under the technical guidance of the adjacent regional station.

BARI has 7 crop research centres, 4 of which are at the central research station at Joydebpur. These include Tuber Crops Research Centre (TCRC), Plant Genetic Resource Centre (PGRC), Oilseed Research Centre (ORC), and Horticulture Research Centre (HRC). The Wheat Research Centre (WRC) is situated at Nashipur, Dinajpur, while the Pulses Research Centre is located at Ishurdi, Pabna and Spices Research Centre (SRC) at Shibgonj, Bogra.
Apart from these, the Institute Conducts technology validation trials and farmer's field trials through its On-farm Research Division (OFRD) in 9 Farming System Research (FSR) sites and 72 Multi-location Testing (MLT) sites spread over the country.

Organogram of Bangladesh Agricultural Research Institute:



MANDATES:

The mandates of the Institute are as follows
  • Undertake research to ensure a stable and productive agriculture through scientific management of land, water, evaluation of new varieties of various agricultural products and development of appropriate technology and pest management methods;

  • Provide farmers with information necessary for carrying out their farming business efficiently and profitably;

  • Set up research centers, sub-stations, project areas and farms in different regions on various problems of agriculture;

  • Carry out demonstration, tests or trial of new varieties of crops and their management practices;

  • Publish annual reports, agricultural manuals, monographs, bulletins and other literatures related to crop research and activities of the Institute;

  • Train research and extension officers in the improved technology of crop production;

  • Provide post-graduate research facilities:

  • Organize seminars, symposia and workshops on selected problems which may offer specialists from different research institutes and stations opportunity to exchange ideas and be acquainted with the recent advancements in agriculture;

  • Perform such other functions as may be necessary for the purpose of the Act.

SOURCE : BARI

Wednesday, June 2, 2010

Fishing in Bangladesh


Bangladesh being a first line littoral state of the Indian Ocean has a very good source of marine resources in the Bay of Bengal. The country has an exclusive economic zone of 41,000 square miles (110,000 km2), which is 73% of the country’s land area. On the other hand, Bangladesh is a small and developing country overloaded with almost unbearable pressure of human population. In the past, people of Bangladesh were mostly dependent upon land-based proteins. But, the continuous process of industrialization and urbanization consumes the limited land area. Now there is no other way than to harvest the vast under water protein from the Bay of Bengal, which can meet the country's demand.

More than 80 percent of the animal protein in the Bangladeshi diet comes from fish. Fish accounted for 6 percent of GDP in the fiscal year of 1970, nearly 50 percent more than modern industrial manufacturing at that time. Most commercial fishermen are low-caste Hindus who eke out the barest subsistence working under primitive and dangerous conditions. They bring a high degree of skill and ingenuity to their occupation; a few of the most enterprising ones are aided by domesticated otters, which behave like shepherds, swimming underwater, driving fish toward the fisherman's net (and being rewarded themselves with a share of the catch). Fish for local consumption are generally of freshwater varieties.

As of the end of 1987, prevailing methods for culturing shrimp in Bangladesh were still relatively unsophisticated, and average yields per hectare were low. In the late 1980s, almost all inland shrimping was done by capture rather than by intensive aquaculture. Farmers relied primarily on wild postlarval and juvenile shrimp as their sources of stock, acquired either by trapping in ponds during tidal water exchange or by gathering from local estuaries and stocking directly in the ponds. Despite the seemingly low level of technology applied to shrimp aquaculture, it became an increasingly important part of the frozen seafood industry in the mid-1980s.

The World Bank and the Asian Development Bank financed projects to develop shrimp aquaculture in the 1980s. Much of the emphasis was on construction of modern hatcheries. Private investors were also initiating similar projects to increase capacity and to introduce modern technology that would increase average yields.

Training for the fishing industry of Bangladesh, as well as for merchant shipping and related maritime industries is provided by the Bangladesh Marine Fisheries Academy.

Source : Wikipedia

Tuesday, June 1, 2010

An Honour for Bangladesh Cricket


Bangladesh opening batsman Tamim Iqbal has been named as the Cricket World® Player Of The Week after his entertaining batting thrilled crowds and onlookers at Lord's during the first Test against England.

Bangladesh went on to lose the match by eight wickets but not before Iqbal had scored 55 in the first innings and then 103 in the second innings.

His 55 came from 62 balls before, with his side following on, he smashed his way to a 94-ball century, eventually hitting 103 in just 100 balls with 15 fours and two sixes.

He shared an opening stand of 185 with Imrul Kayes as Bangladesh showed improvement before eventually being beaten before tea on the final day.

Tamim, 21, has now scored three Test centuries and his efforts at Lord's pushed his career Test average up to 39.26.


Source : Cricketworld

Monday, May 31, 2010



বাংলাদেশের লাল-সবুজ পতাকা উড়ল এভারেস্টের চূড়ায় বাংলাদেশের যুবক মুসা ইব্রাহীম পৃথিবীর সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ এভারেস্টের শিখরে পা রাখলেন গতকাল রোববার ২৩ মে নেপাল সময় সকাল সাড়ে আটটার দিকে ৩০ বছর বয়সী মুসা একমাত্র বাঙালি যিনি এভারেস্ট জয় করলেন মুসা ইব্রাহীম গত ২০ এপ্রিল এভারেস্টের তিব্বতের অংশ দিয়ে অভিযান শুরু করেন তিনি ‘হিমালয়ান গাইডস নেপাল’-এর সহযোগিতায় এই অভিযানে অংশ নেন হিমালয়ান গাইডসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ঈশ্বরী পাড়ওয়াল প্রথম আলোকে টেলিফোনে নিশ্চিত করেছেন, ২৬ জনের একটি দল গতকাল এভারেস্টচূড়ায় উঠতে সক্ষম হয়েছে তাঁদের একজন বাংলাদেশের নর্থ আলপাইন ক্লাবের মুসা ইব্রাহীম ১৪ জন নেপালি শেরপা ছাড়াও এভারেস্ট বিজয়ীদের ওই দলে ছয়জন যুক্তরাজ্য, তিনজন মন্টেনিগ্রো ও একজন যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক মুসার সহযোগী ছিলেন দুজন নেপালি শেরপা
ঈশ্বরী পাড়ওয়ালকে উদ্ধৃত করে কাঠমান্ডুতে বাংলাদেশের উপ-মিশনপ্রধান নাসরিন জাহান টেলিফোনে ও মেইল বার্তায় প্রথম আলোকে মুসা ইব্রাহীমের এভারেস্ট জয়ের তথ্য নিশ্চিত করেছেনতিনি বলেন, মুসা প্রথমে ওয়্যারলেস রেডিও থেকে এভারেস্ট বেসক্যাম্পে খবরটি পাঠানোর ব্যবস্থা করেছিলেন নাসরিন জাহান এই সাফল্যের খবরটি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে জানিয়েছেন বলে জানান
ঈশ্বরী পাড়ওয়াল প্রথম আলোকে জানান, মুসা আজ (সোমবার) সন্ধ্যার দিকে অগ্রবর্তী বেসক্যাম্পে ফিরে আসবেনআগামীকাল তিনি মূল বেসক্যাম্পে ফিরবেন তারপর তিব্বতিয়ান মাউন্টিয়ারিং অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে বিজয়ীদের সনদ দেওয়া হবে এই সনদ পাওয়ার পরই মুসা ইব্রাহীম এভারেস্ট বিজয়ের আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাবেন তার আগে এ ব্যাপারে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা পাওয়া যাবে না
মুসা ইব্রাহীমের অভিযান-সহযোগী মুক্তিনাথ ট্রাভেলসের কমল আরিয়াল কাঠমান্ডু থেকে সকালে মুসার স্ত্রী উম্মে সরাবন তহুরাকে ই-মেইলে সুখবরটা জানান এরপরই মুসার এভারেস্ট বিজয়ের খবর ছড়িয়ে পড়ে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ফেসবুক, বিভিন্ন ব্লগসহ গণমাধ্যমে খবরটি প্রচারিত হয় এরপর রাতে বাংলাদেশ টেলিভিশনসহ বিভিন্ন বেসরকারি টিভি চ্যানেল, বিবিসি ও এবিসি রেডিওতেও বাংলাদেশের এভারেস্ট জয়ের খবরটি প্রচার করা হয়
কমল আরিয়াল প্রথম আলোকে ই-মেইলে জানান, এভারেস্টে ওঠার পর মুসা ইব্রাহীম প্রথমে বেসক্যাম্পে বার্তা পাঠানবেসক্যাম্প হিমালয়ান গাইডকে ওই বার্তা পৌঁছে দেয় হিমালয়ান গাইড প্রথমেই সে বার্তা আরোহীর নিকটজনকে জানান
প্রসঙ্গত, সব পর্বতারোহীর ক্ষেত্রেই এই প্রক্রিয়ায় প্রাথমিক তথ্য পাওয়া যায় মুসা ইব্রাহীমের ক্ষেত্রেও এই প্রচলিত প্রক্রিয়ার ধারাবাহিকতা অক্ষুণ্ন ছিল এভারেস্ট বিজয়ের ক্ষেত্রে বেসক্যাম্পই প্রাথমিক তথ্যের একমাত্র সূত্র এরপর আরোহী নেমে এলে তথ্য-প্রমাণসহ তাঁর এভারেস্ট বিজয় নিশ্চিত করা হয় বেসক্যাম্পে না পৌঁছানোয় গত রাত পর্যন্ত মুসা ইব্রাহীমের সঙ্গে কথা বলা বা তাঁর সরাসরি কোনো প্রতিক্রিয়া জানা সম্ভব হয়নি
প্রথম আলোর রস+আলোর নিয়মিত লেখক অনিক খান কাঠমান্ডুতে অবস্থান করছেন তিনিও সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলোর সঙ্গে সরাসরি কথা বলে মুসার এভারেস্ট বিজয়ের তথ্য জানিয়েছেন
মুসা ইব্রাহীমের জন্ম ১৯৭৯ সালে লালমনিরহাটের মোগলহাটে বাবা আনসার আলী, মা বিলকিস বেগমতিনি ঠাকুরগাঁওয়ে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা শেষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউট থেকে মাস্টার্স করেন তিনি ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় থেকেও মাস্টার্স করেন
মুসা দীর্ঘদিন প্রথম আলোয় সাংবাদিকতা করেন বর্তমানে তিনি ডেইলি স্টার-এ সহসম্পাদক হিসেবে কর্মরত
২০০২ সালে অন্নপূর্ণা ট্রেইলে অভিযানের মধ্য দিয়ে মুসা স্বপ্নপূরণের পথে অগ্রসর হন সেবার উঠেছিলেন ১২ হাজার ৪৬৪ ফুট এরপর তিনি একটার পর একটা পর্বতারোহণ প্রশিক্ষণ ও অভিযানে অংশ নিতে থাকেন তিনি হিমালয়ান মাউন্টেনিয়ারিং ইনস্টিটিউট থেকে দুই দফায় গত ছয় বছরে দুটো পেশাদারি পর্বতারোহণের প্রশিক্ষণ নেন গত বছর জুনে তিনি ও তাঁর সহযোগী তৌহিদ হোসেন অন্নপূর্ণা-৪-এর শিখর জয় করেন প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে
মুসা ইব্রাহীমের স্ত্রী উম্মে সরাবন তহুরা দীর্ঘদিন প্রথম আলোয় সাংবাদিকতা করেছেন বর্তমানে তিনি ময়মনসিংহে জেলা আদালতের সহকারী জজ তাঁদের একমাত্র সন্তান ওয়াসি ইব্রাহীমের বয়স দেড় বছর
মুসা নর্থ আলপাইন ক্লাব বাংলাদেশের সাধারণ সম্পাদক তাঁর এই এভারেস্ট অভিযানে আরও অনেকের সঙ্গে বিশেষভাবে সহযোগিতা করেছে প্রথম আলো

এভারেস্টজয়ী মুসা ইব্রাহীম আজ ০১ জুন ঢাকায় ফিরছেনবহুজাতিক প্রতিষ্ঠান ইয়াঙ্গুনের একটি বিশেষ বিমান পিয়াজিও পি-১৮০ অ্যাভান্টি-টুতে করে তিনি কাঠমান্ডু থেকে দুপুর দেড়টায় রওনা দেবেন ঢাকায় হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বিমানটি বিকেল সাড়ে তিনটার আগেই নামবে নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডু থেকে গতকাল সোমবার এ তথ্য জানান প্রথম আলোর উপসম্পাদক আনিসুল হক মুসার সঙ্গে একই বিমানে থাকবেন তাঁর স্ত্রী উম্মে সরাবন তহুরা, ছেলে ওয়াসি ইব্রাহীম, বোন নূর আয়েশা, বোনের স্বামী রাশিদুল হাসান ও নর্থ আলপাইন ক্লাবের সভাপতি হিসেবে আনিসুল হক আজ বিকেলেই অপর একটি বিমানে ঢাকায় আসছেন এভারেস্টজয়ে মুসার তিন সহযোগী শেরপা সোম বাহাদুর, কৈলাস ও কাতিলা লাখছা তাঁদের মধ্যে দুজন মুসার সঙ্গে এভারেস্টের চূড়ায় উঠেছিলেন ঢাকায় বিমানবন্দরে মুসাকে বরণ করতে তাঁর পরিবারের অপর সদস্যরা, বন্ধুবান্ধবসহ শুভাকাঙ্ক্ষীরা উপস্থিত থাকবেন



Source : Prothom-alo

Saturday, May 29, 2010

Economic Site of BD


The Economy of Bangladesh is constituted by that of a developing country.[1] Its per capita income in 2008 was est. US$1,500 (adjusted by purchasing power parity) significantly lower than India, Pakistan, both which are also lower than the world average of $10,497.[2] According to the gradation by the International Monetary Fund, Bangladesh ranked as the 48th largest economy in the world in 2008, with a gross domestic product of US$224.889 billion. The economy has grown at the rate of 6-7% p.a. over the past few years. More than half of the GDP belongs to the service sector, nearly half of Bangladeshis are employed in the agriculture sector, with RMG, fish, vegetables, leather and leather goods, ceramics, rice as other important produce.

Remittances from Bangladeshis working overseas, mainly in the Middle East and East Asia, as well as exports of garments and textiles are the main sources of foreign exchange earning. GDP's rapid growth due to sound financial control and regulations have also contributed to its growth. However, foreign direct investment is yet to rise significantly. Bangladesh has made major strides in its human growth index.[3]

The land is devoted mainly to rice and jute cultivation of rice, fruits and produce, although wheat production has increased in recent years; the country is largely self-sufficient in rice production.[3] [3] Bangladesh's growth of its agro industries is due to its rich deltaic fertile land that depend on its six seasons and multiple harvests.[3]

Improving at a very fast rate, infrastructure to support transportation, communications, power supply and water distribution are rapidly developing.[3] Bangladesh is limited in its reserves of oil, but recently there was huge development in coal mining. The service sector has expanded rapidly during last two decades, the country's industrial base remains positive.[3] The country's main endowments include its vast human resource base, rich agricultural land, relatively abundant water, and substantial reserves of natural gas, with the blessing of possessing the two worlds only natural sea ports in Mongla and Chittagong, in addition to being the only central port linking two large burgeoning economic hub groups SAARC and ASEAN.[3]


Economic history

East Bengal—the eastern segment of Bengal, a region that is today Bangladesh—was a prosperous region of South Asia until modern times.[4] It had the advantages of a mild, almost tropical climate, fertile soil, ample water, and an abundance of fish, wildlife, and fruit.[4] The standard of living compared favorably with other parts of South Asia.[4] As early as the thirteenth century, the region was developing as an agrarian economy.[4] It was not entirely without commercial centers, and Dhaka in particular grew into an important entrepôt during the Mughal Empire.[4] The British, however, on their arrival in the late eighteenth(18th) century, chose to develop Calcutta, now the capital city of West Bengal, as their commercial and administrative center in South Asia.[4] The development of East Bengal was thereafter limited to agriculture.[4] The administrative infrastructure of the late eighteenth and nineteenth centuries reinforced East Bengal's function as the primary agricultural producer—chiefly of rice, tea, teak, cotton, cane and jute—for processors and traders from around Asia and beyond.[4]. After its independence from Pakistan, Bangladesh followed a socialist economy by nationalizing all industries, proving to be a critical blunder undertaken by Bangladesh's leaders[citation needed]. Education policies of the British dating back from colonial era deprived education to millions of Bangla peoples setting them back by decades. Some of the same factors that had made East Bengal a prosperous region became disadvantages during the nineteenth and twentieth centuries.[4] As life expectancy increased, the limitations of land and the annual floods increasingly became constraints on economic growth.[4] Preponderance on traditional agricultural methods became obstacles to the modernization of agriculture.[4] Geography severely limited the development and maintenance of a modern transportation and communications system.[4]

The partition of British India and the emergence of India and Pakistan in 1947 severely disrupted the former colonial economic system that had preserved East Bengal (now Bangladesh) as a producer of jute, rice and other agro commodities for the rest of British India.[4] East Pakistan had to build a new industrial base and modernize agriculture in the midst of a population explosion.[4] The united government of Pakistan expanded the cultivated area and some irrigation facilities, but the rural population generally became poorer between 1947 and 1971 because improvements did not keep pace with rural population increase.[4] Pakistan's five-year plans opted for a development strategy based on industrialization, but the major share of the development budget went to West Pakistan, that is, contemporary Pakistan.[4] The lack of natural resources meant that East Pakistan was heavily dependent on imports, creating a balance of payments problem.[4] Without a substantial industrialization program or adequate agrarian expansion, the economy of East Pakistan steadily declined.[4] Blame was placed by various observers, but especially those in East Pakistan, on the West Pakistani leaders who not only dominated the government but also most of the fledgling industries in East Pakistan.[4]

Since Bangladesh followed a socialist economy by nationalising all industries after its independence, a slow growth of experienced entrepreneurs, managers, administrators, engineers, or technicians underwent.[5] There were critical shortages of essential food grains and other staples because of wartime disruptions.[5] External markets for jute had been lost because of the instability of supply and the increasing popularity of synthetic substitutes.[5] Foreign exchange resources were minuscule, and the banking and monetary system was unreliable.[5] Although Bangladesh had a large work force, the vast reserves of under trained and underpaid workers were largely illiterate, unskilled, and underemployed.[5] Commercially exploitable industrial resources, except for natural gas, were lacking.[5] Inflation, especially for essential consumer goods, ran between 300 and 400 percent.[5] The war of independence had crippled the transportation system.[5] Hundreds of road and railroad bridges had been destroyed or damaged, and rolling stock was inadequate and in poor repair.[5] The new country was still recovering from a severe cyclone that hit the area in 1970 and cause 250,000 deaths.[5] India, by no means a wealthy country and without a tradition of giving aid to other nations, came forward immediately with massive economic assistance in the first months after the fighting ended.[5] Between December 1971 and January 1972, India committed US$232 million in aid to Bangladesh, almost all of it for immediate disbursement.[5]

Bangladeshi leaders slowly began to turn their attention to developing new industrial capacity and rehabilitating its economy.[3] The static economic model adopted by these early leaders, however—including the nationalization of much of the industrial sector—resulted in inefficiency and economic stagnation.[3] Beginning in late 1975, the government gradually gave greater scope to private sector participation in the economy, a pattern that has continued.[3] Many state-owned enterprises have been privatized, with banking, telecommunication, aviation, media, jute including a range of other vital sectors have been privatised.[3] Inefficiency in the public sector have been improving however at a gradual pace, external resistance to developing the country's richest natural resources, and power sectors including infrastructure have all contributed to slowing economic growth.[3]

In the mid-1980s, there were encouraging signs of progress.[3] Economic policies aimed at encouraging private enterprise and investment, privatizing public industries, reinstating budgetary discipline, and liberalizing the import regime were accelerated.[3] From 1991 to 1993, the government successfully followed an enhanced structural adjustment facility (ESAF) with the International Monetary Fund (IMF) but failed to follow through on reforms in large part because of preoccupation with the government's domestic political troubles.[3] In the late 1990s the government's economic policies became more entrenched, and some of the early gains were lost, which was highlighted by a precipitous drop in foreign direct investment in 2000 and 2001.[3] In June 2003 the IMF approved 3-year, $490-million plan as part of the Poverty Reduction and Growth Facility (PRGF) for Bangladesh that aimed to support the government's economic reform program up to 2006.[3] Seventy million dollars was made available immediately.[3] In the same vein the World Bank approved $536 million in interest-free loans.[3]

Bangladesh historically has run a large trade deficit, financed largely through aid receipts and remittances from workers overseas.[3] Foreign reserves dropped markedly in 2001 but stabilized in the USD3 to USD4 billion range (or about 3 months' import cover).[3] In January 2007, reserves stood at $3.74 billion, and they increased to $5.8 billion by January 2008, in Nov 2009 it surpassed $10.0 billion according to the Bank of Bangladesh, the central bank.[3] In addition imports and aid-dependence of the country has systematically been reduced since the beginning of 1990s.

Macro-economic trend

This is a chart of trend of gross domestic product of Bangladesh at market prices estimated by the International Monetary Fund with figures in millions of Bangladeshi Taka. However, this reflects only the formal sector of the economy.










Year


Gross Domestic Product
US Dollar
Exchange
Inflation Index
(2000=100)
Per Capita Income
(as % of USA)









1980


250,300
16.10 Taka 20 1.79
1985


597,318
31.00Taka 36 1.19
1990


1,054,234
35.79 Taka 58 1.16
1995


1,594,210
40.27Taka 78 1.12
2000


2,453,160
52.14 Taka 100 0.97
2005


3,913,334
63.92 Taka 126 0.95
2008


5,003,438
68.65 Taka 147

For purchasing power parity comparisons, the US Dollar is exchanged at 12.86 Takas only.

Economic outlook

Efforts to achieve Bangladesh's macroeconomic goals have been problematic mostly due to corruption within the government.[3] The privatization of public sector industries has proceeded at a slow pace—due in part to worker unrest in affected industries—although on June 30, 2002, the government took a bold step as it closed down the Adamjee Jute Mill, the country's largest and most costly state-owned enterprise.[3] The government also has proven unable to resist demands for wage hikes in government-owned industries. Access to capital is impeded.[3] State-owned banks, which control about three-fourths of deposits and loans, carry classified loan burdens of about 50%.[3]

The IMF and World Bank predict GDP growth over the next 5 years will be about 6.5%, well short of the 9-10% needed to lift Bangladesh to Mid Income Nations.[3] The initial impact of the end of quotas under the Multi-Fiber Arrangement has been positive for Bangladesh, with continuing investment in the ready-made garment sector, which has experienced annual export growth in excess of around 20%.[3] Downward price pressure means Bangladesh must continue to cut final delivered costs if it is to remain competitive in the world market.[3] Foreign investors in a broad range of sectors are increasingly frustrated with the politics of confrontation, the level of corruption, the slow pace of reform and privatization and deregulation of the public sector and the lack of basic infrastructure e.g. roads.[3] While investors view favorably recent steps by the interim government to address corruption, governance, and infrastructure issues, most believe it is too early to assess the long-term impact of these developments.[3]



Source : Wikipedia